সরকারী ইজারা ছাড়াই পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে গরুর হাট বসে চুনারুঘাটের কয়েকটি বাজারে। গত বছর বাজার গুলো থেকে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব আদায় করলেও এবার তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
লিখিত অভিযোগ দিয়ে, ঘন্টার পর ঘন্টা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্য্যালয়ে বসেও কোন ফল হয়নি অভিযোগ কারীদের।ব্যর্থ হয়ে জেলা প্রশাসক কে ফোন দিলে তিনি কোন সদোত্তর দেন নি বরং সাফাই গান ইউএনও এর পক্ষে। এতে করে ইজারাদার ও সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমান টাকা।
বিষয়টি নিয়ে চুনারুঘাটের সর্বত্র আলোচনা ও সমালোচনা বইছে।অনেকেই বলাবলি করছেন, উপজেলার অসাধু কর্মকর্তারা সিন্ডিকেটেরর কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে গরুর হাট বসিয়েছেন।তা না হলে অভিযোগ পেলে নিশ্চই ব্যবস্থা নিতেন।
ফুল মিয়া নামে এক ব্যাক্তি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেননি তিনি।ফুল মিয়া বলেন, সোমবার সারাদিন স্যারের অফিসে বসে ছিলাম কিন্তু তিনি ব্যবস্থা নিচ্ছি নিচ্ছি বলতে বলতে সন্ধায় অসহায় হয়ে চলে আসি।এরই মধ্যে রাণীগাও গরুর হাট বসিয়ে লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি।
ফুল মিয়া সামনের দিনের বাজার গুলো ইজারা দিয়ে রাজস্ব আদায় অথবা খাস কালেকশনের মাধ্যমে টাকা আদায়ের দাবী জানান।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসারে মোবাইলে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি কারো কথায় চাকরি করি না।আমি আমার মত। জনসাধারণের কথা শুনার সময় উনার নেই।