রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দী থানার চর ফরিদপুর গ্রামে চলছে মা-মেয়ের অভিনব কায়দায় পতিতাবৃত্তি।
জানা যায়, ওই গ্রামের মেয়ে সাদিয়া আক্তার রুনা এবং মা রিনা আক্তার দীর্ঘ দিন ধরে এই ব্যবসা চালিয়ে আসছে। তবে এই ফ্যামীলিতে নেই কোন পুরুষ। দুই মা-মেয়ে মিলে এই বাড়িতে বসবাস করে।
রুনা আক্তারের মা রুনার বাবার থেকে আলাদা হয়ে যায় অনেক আগেই।এবং এই রুনা আক্তারের ও দুই বার বিয়ে হয়েছিল, সেই স্বামীর কাছ থেকে স্বর্ন এবং টাকা পয়শা হাতিয়ে চলে আসে তার মায়ের কাছে। এই ফাঁকা বাড়ীতে তাদের বসবাস।
রুনার মামারা থাকলেও তারা এই কাজে বাধা দেওয়াতে খেতে হয় মামলা। যার কারনে রুনার মামারা তাদের থেকে আলাদা হয়ে যায়।
তবে এই সাদিয়া ইসলাম রুনার পতিতা বৃত্তির চিত্রটা একটু ভিন্ন। সে গরিব এবং অসহায়ত্তের অভিনয় করে ঢোকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। তার কায়দায় সে বিভিন্ন ভাবে মালিক পর্ষায়ের লোকদের ব্লক মেইল করে থাকে, তারপড় হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের টাকাসহ জায়গা জমি।
ওই এলাকার লোকজন বিষয়টা জানলেও মা-মেয়ের ভয়ে কেউ কিছু বলতে পারে না।
কারন তাদের কে কিছু বলতে গেলেই মেয়ে এবং মেয়ের মা অনেকটা উলঙ্গ রত অবস্থায় থানায় গিয়ে মামলা করেন।
বিষয়টা নিয়ে ওই এলাকায় খোঁজ নিলে এলাকার মানুষ এক বাক্যে বলে ওঠে এদের থেকে আমাদের কে বাঁচান। আমাদের পরিবার আছে আছে বাচ্চা, কাচ্চা। এলাকায় এই অবস্থা চলতে থাকলে আদের বাচ্চারা বা আগামী প্রজন্ম ধ্বংষের মুখে পতিত হবে।
বিষয়টা বালিয়াকান্দী থানাতে জানানো হলে, মেয়ে বলে তারাও ছাড় পেয়ে যায়। তাই এই বিষয় নিয়ে প্রশাসন মহলকে অনুরোধ করব আপনারা যতো দূত সম্ভব তদন্ত করুন। এবং এর যথাযত বিচার করুন।
এনএইচ২৪/জেএস/২০২১